10 basic computer skills you must know in bangla | বেসিক কম্পিউটার শিক্ষা

মনে করুন আপনার কম্পিউটারে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। আর আজই আপনার কম্পিউটারটি একটু প্রবলেম দিচ্ছে। এমন সময় যদি আপনার কম্পিউটারের বেসিক কিছু হার্

10 টি কম্পিউটার স্কিল যা আপনার অবশ্যই জানা উচিত

জীবন গঠনের উপযুক্ত সময় হলো ছাত্রজীবন। কারন ওই সময়টাতেই শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি এমনকিছু skill বা দক্ষতা অর্জন করে যা তাদের সারাজীবন কাজে লাগে। তবে সেই সময় আপনার পেরিয়ে গেলেও আপনার নতুন স্কিল অর্জনের সময় কখনো থেমে থাকে না।




এটা তথ্য প্রযুক্তির যুগ আর এই যুগে কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছুই প্রায় অচল ৷ কম্পিউটার দিয়ে কি করা হচ্ছে না আজ কাল ? অফিসের কাজ হোক কিংবা ফ্রিল্যান্সিং, স্কুল প্রোজেক্ট বানানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যানার, কলেজের প্রেজেন্টেশন , ব্যাঙ্ক, থানা, আদালত,গবেষণা  সব কিছুই বর্তমানে কম্পিউটারের সাহায্যের মাধ্যমে করা হয়। তাই কম্পিউটারে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সাধারণ নির্দিষ্ট কিছু skill আপনি আয়ত্ত  করতে পারলে সাধারণের থেকে আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন। 

আর আপনার যে যে জিনিসের প্রয়োজন হবে কম্পিউটারের নতুন skill গুলি শিখতে তা হলো 

  • একটি মাঝারি মানের ডেস্কটপ কম্পিউটার
মাঝারি মানের ডেস্কটপ মানে মোটামুটি SSD 240GB, DDR4 8GB সহ একটা PC ও একটা 9:16 মনিটর।
  • ইন্টারনেট কানেকশন
ইন্টারনেট সংযোগ আপনাকে জুড়ে দেবে এক উন্মুক্ত জ্ঞানের সমুদ্রে , ইন্টারনেটের কল্যাণে আপনি চাইলে আপনাকে অনেক উন্নত করতে পারবেন। এবং যারা জীবনে প্রতিনিয়ত একটু একটু করে ধৈর্য্যশীলতার সঙ্গে নিজেকে আরো ভালো করার এই খেলায় মেতে ওঠেন তারা সত্যিই তাদের জিবনে অনেক উন্নতি করতে পারেন। যাদের  মনে হচ্ছে এই বয়সে নতুন করে কি শিখবো? তাদেরকে বলি, কোনো কিছুরই  কোনো সঠিক সময় হয় না , আপনার এইটাই সঠিক সময় ।

তো চলুন দেখে নিন:

10 besic computer skills you must know in bangla

So let's begin...

1. Typing 



মোবাইলে আমরা সবাই অনায়াসে টাইপ করতে পারলেও কম্পিউটারের মনিটরের দিকে তাকিয়ে একনাগাড়ে টাইপ করা কিন্তু একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সঙ্গে speak to type মানে মুখে বলে কম্পিউটারে টাইপ করাও সম্ভব নয়। সাধারণত ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে যদি  ৪০টি শব্দ এবং বাংলায় ২৫টি শব্দ টাইপ করতে পারেন তবে আপনার typeing skill আছে ধরে নিন। যদি না থাকে তবে অভ্যাস করুন। আস্তে আস্তে হয়ে যাবে। 

Typing tips

আপনি যে কোনো সংবাদপত্র নিন, যে ভাষায় টাইপ প্র্যাকটিস করবেন সেই ভাষার। এবং আর্টিকেল ধরে ধরে ms word এ টাইপ শুরু করুন। সঙ্গে স্টপওয়াচ বা ঘড়ি রাখুন। এবং দেখুন 10 মিনিটে আপনার কটা word typing হচ্ছে। 

2. microsoft word বা document তৈরি করা 



কম্পিউটারের মাধ্যমে ডক ফাইল তৈরি করা হলো আরেকটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কম্পিউটার স্কিল। আপনি docs ফাইল তৈরি করার জন্য  Microsoft Word ও Google Docs এর ব্যবহার করতে পারেন। আপনার ডকুমেন্ট ফাইলে শব্দ বড়-ছোট করা, হাইপার লিংক তৈরি করা, শব্দ বোল্ড বা  ইটালিক স্টাইলে  আনা, প্যারাগ্রাফ করা সহ আরো অসংখ্য ছোটখাটো কম্পিউটার  স্কিল আপনার  শিখে নেয়া অত্যন্ত জরুরি। তবে Microsoft word ব্যবহার করতে আপনার office 365 packages নিতে হবে যা মোটামুটি 5000 টাকা দাম। অপরদিকে google docs সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। 

3. microsoft excel বা spreadsheet তৈরি করা



যখনই কোনো  গাণিতিক সমস্যা কিংবা কোনো হিসাব-নিকাশের কথা বলে, তখন আমাদের মাথায় আসে Microsoft Excel বা Google Sheets । Microsoft Excel বা Google Sheets  হলো একধরণের computer software যা দিয়ে আপনি spreadsheet এর কাজ করতে পারবেন।spreadsheet মানে যেখানে বিভিন্ন ধরণের টেবিলের মাধ্যমে কোনোকিছুর পরিসংখ্যান দেখানো হয়। যেমন: শেয়ার বাজারের সূচক, অফিসের কর্মীদের কাজে আসার সময়সূচী, শিক্ষার্থীদের মার্কশিট ইত্যাদি। এবং এর মাধ্যমে xlsx ফাইল তৈরি হয়। এবং এখানেও Microsoft excel বিনামূল্যে নয় , তবে ওই একটা office 365 packages এ এই software থাকে তাই চিন্তার কিছু নেই।

4. microsoft powerpoint বা Presentation তৈরি করা


বর্তমানে যে কোন প্রজেক্ট বা প্রেজেন্টেশন তৈরীর ক্ষেত্রে মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট আমাদের সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট ছাড়াও গুগল স্লাইড একই কাজ করে থাকে। দুটি সফটওয়্যার এর উদ্দেশ্য এবং ব্যবহার একই। তবে সামান্য কিছু পার্থক্য আছে। মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টে রয়েছে অসংখ্য টুলস, যার মাধ্যমে আপনি খুবই সহজে আপনার প্রেজেন্টেশনকে অত্যন্ত আকর্ষনীয় করে তুলতে পারেন। তাছাড়াও রেডিমেট টেমপ্লেট তো আছেই। মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট এর তুলনায় গুগোল স্লাইডে বিকল্প এবং কাস্টমাইজেশন কম থাকলেও চটজলদি যেকোনো প্রেজেন্টেশন তৈরি করাতে গুগল স্লাইড অনেক কাজে আসে। কিভাবে একটি প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে হয়? তাতে কিভাবে ছবি অ্যাটাচ করা যায়? মিউজিক এড করা যায়? থিম পাল্টানো বা চেঞ্জ করতে হয়? ফ্রন্টের কালার কিভাবে পাল্টাতে হয় এই ধরনের বিভিন্ন রকম জিনিস আপনার শেখা অত্যন্ত জরুরী। বর্তমানে মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট বা গুগল স্লাইড ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তাই PowerPoint কম্পিউটার স্কিল আপনার অবশ্যই জানা উচিত। 

5. Graphic Designing
আপনি যে কোন ফিল্ডেই থাকুন না কেন, আপনার আশেপাশে সারা বছর জুড়েই কোন না কোন ইভেন্ট হয়েই থাকে। আর এইসব ইভেন্টের প্রচারের জন্য প্রয়োজন হয় ব্যানার, পোস্টার ও ম্যাগাজিনের। আর এইসব ব্যানার-পোস্টার ম্যাগাজিন তৈরি করার জন্য যে সফটওয়্যারগুলো আপনাকে সবথেকে বেশি সাহায্য করবে, সেগুলি হল Adobe Photoshop আর Adobe Illustrator । তাছাড়া coral drow ট্রাই করে দেখতে পারেন।

আপনি যদি এইসব সফটওয়্যার ব্যবহারে পারদর্শী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আর ঠেকায় কে? এসব কাজের জন্য সবার আগে কিন্তু আপনাকেই ডাকা হবে!

বর্তমানে বেশিরভাগ কম্পানি photoshop ও illustrator জানা লোকেদের বেশি মনোযোগ সহকারে দেখছে। যেকোনো কাজের জন্য এমন মানুষদের  চাকরিতে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে যাদের photoshop ও illustrator সম্পর্কে অন্তত সাধারণ জ্ঞানটুকু আছে। সুতরাং আপনি নিশ্চয়ই  বুঝতে পারছেন যে আজকাল এই দুটি সফটওয়্যারের কাজে পারদর্শী মানুষের চাহিদা কেমন ?

তাছাড়া graphic design শেখার মাধ্যমে আপনার সৃজনশীল প্রতিভার বিকাশ ঘটবে। সেই সাথে ক্যারিয়ার গঠনের বিভিন্ন পথও খুলে যাবে। আমাদের জীবনে photoshop এর ব্যবহার অনেক। graphic design ক্যারিয়ার তৈরি করা ছাড়াও পার্টটাইম চাকরি খুঁজে পেতেও আপনাকে সাহায্য করবে ।

Adobe photoshop ও Adobe illustrator এই সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করতে আপনার কিছু টাকার প্রয়োজন হবে। কারন এইগুলিও ফ্রি  সফটওয়্যার নয়। আপনার কাছে এই সফ্টওয়্যার গুলি না থাকলে আপনি অনেক বিনামূল্যের এডিটিং সফটওয়্যার এবং টুল পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন ।


আপনি Canva ট্রাই করতে পারেন Canva  খুবই সহজ ও বেশিরভাগ টুলস ও টেমপ্লেট বিনামূল্যে পাওয়া যায়।


Graphic এর কাজ একবার শিখতে পারলে কিছু না হোক অন্তত আপনার নিজের ফেসবুকের ছবিগুলোও হয়ে উঠবে অন্য সবার চেয়ে আকর্ষণীয়। এমনকি প্রেজেন্টেশনেও এই স্কিল কাজে আসবে। বানাতে পারবেন আপনার মনের মতো লোগো। ব্যানার বা থাম্বনেইল। আপনি বিভিন্ন ইফেক্ট  ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার প্রজেক্টকে অন্যদের কাছে সহজবোধ্য ও আলাদা করে তুলতে পারবেন। আর এতো বড় ও দরকারি স্কিল আপনার অবশ্যই জানা উচিত।

6. computer hardware

মনে করুন আপনার কম্পিউটারে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। আর আজই আপনার কম্পিউটারটি একটু প্রবলেম দিচ্ছে। এমন সময় যদি আপনার কম্পিউটারের বেসিক কিছু হার্ডওয়ারের কাজ জানা থাকে, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন বেসিক কম্পিউটার হার্ডওয়ার জানাটা আপনার বৃথা যায়নি  বরং আপনার উপকারী হয়েছে।

বিশেষ করে যে জিনিসগুলো আপনার বেশি করে জানা উচিত সেগুলি হল 

  • কীভাবে সফটওয়্যার কিনতে হয় এবং ব্যবহার করতে হয়।
  • পিসি কীভাবে পরিষ্কার রাখতে হয় এবং ভাইরাসমুক্ত রাখা যায়।
  • সঙ্গে র‍্যাম, হার্ডডিস্ক, বেসিক ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কেও সঠিক ধারণা রাখা প্রয়োজন।

এসব টুকটাক কাজ নিজেরা জেনে রাখলে যখন তখন কম্পিউটারের দোকানে দোকানে ছোটা লাগবে না। টাকাও বেঁচে যাবে। আর সেই বেঁচে যাওয়া টাকা চাইলে আপনি আমাদের এক কাপ কফি খাওয়াতে পারেন। 

কফির টাকা পাঠানোর জন্য এখানে ক্লিক করুন। 

7. Social Networking

অনেকে বলে সোশ্যাল মিডিয়া সমাজ খারাপ করে দিচ্ছে।কিন্তু যে ব্যক্তি সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষমতা সম্বন্ধে জানে, সে কখনো এরকম কথা বলবেনা। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো হলো আপনার জীবনের নেটওয়ার্ক তৈরি করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। কারণ এইসব সাইটগুলোতে বিভিন্ন ধরনের পেশার মানুষ এক জায়গায় একই বিষয়ের উপর কোন কিছু আলোচনা করে। হয় কোনোদিন আপনি তাদের উপকারে আসবেন। নয়তো তারা আপনার কোন সময় উপকারে আসবে।

সঙ্গে আপনার ফ্যানবেস তৈরি করার সুবর্ণ সুযোগ তো রয়েছেই। একবার যদি আপনি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইডে পপুলার হতে পারেন, তবে আপনাকে আর জীবনে কোনদিন পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। 

তবে ভার্চুয়াল এরিয়ায় নেগেটিভিটি প্রচুর ছড়ায়। কিভাবে আমরা নেগেটিভিটি উপেক্ষা করে সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মাধ্যমে নিজেদের জীবনে পজিটিভ দিক গুলো আরো বেশি উন্নতি করতে পারি, সেই দিকে মনোযোগ দেওয়াটা অত্যন্ত আবশ্যক।

মনে রাখার বিষয়: সোশ্যাল মিডিয়াগুলি সাধারণত গ্রাহককে বিনামূল্যে ব্যবহার করার জন্যই, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি পরিষেবা দিয়ে থাকে। খুবই মজাদার এবং খুব সস্তা বা বেশিরভাগ সময়  বিনামূল্যে হওয়ায় বেশিরভাগ মানুষ সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আসক্ত হয়ে পড়ে।  তারা ভুলে যায় যে তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে কি কারনে এসেছিল। এবং এখন সে কি করছে ?  সারাদিনে ঘন্টার পর ঘন্টা অতি মূল্যবান সময় সে সোশ্যাল মিডিয়াতে নষ্ট করে ফেলে। আপনার জেনো এই বিষয়টি না ঘটে সেদিকে বিশেষ ভাবে মনোযোগ দিতে হবে। আপনাকে টার্গেট রাখতে হবে যে, আপনি কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় এসেছেন। এবং সেটি কীভাবে পূরণ হবে। 

কিন্তু যাই হোক সোশ্যাল মিডিয়া বা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের ক্ষমতা কিন্তু অসীম। অনেক কিছুই করা সম্ভব যদি ইচ্ছা থাকে।

 তাই আমাদের 10 besic computer skills you must know in bangla আর্টিকেলে সোশ্যাল মিডিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নিয়েছে।

অনলাইনে কাজ করা

আপনি যখন কম্পিউটারে এতকিছু জেনে গিয়েছেন তখন কেন freelancing, online business, blogging, marketing, copywriting ইত্যাদি এমন অনেক ধরনের কাজ, আজকাল অনলাইনে যা হচ্ছে সেগুলো ট্রাই করছেন না। 

এসব কাজ করার জন্য খুব বেশি কিছু দরকার হয় না। শুধুমাত্র আপনার কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন হলেই চলবে। তবে যে বিষয়ে কাজ করবেন সেই বিষয়ে আপনাকে এক্সপার্ট হতে হ... কিভাবে এক্সপার্ট হবেন কিভাবে পুরোপুরি কাজ শিখবেন এই বিষয়ে একটি ছোটখাটো কোর্স করে নিলে ,আপনার মনে হয় খুব সুবিধা হবে। অনেক সময় এসব কোর্স বিনামূল্যে পাওয়া যায়। আমরা যদি জানতে পারি তবে আপনাকে এখানে অবশ্যই আপডেট করে দেব। তাই এই পেজ টি বুকমার্ক করে রাক্তে ভুলবেন না। অথবা এই কাজগুলো কিভাবে শিখবেন কিভাবে step-by-step এগোনো যায় এগুলি আপনি সহজেই গুগোল করলে পেয়ে যাবেন।

রিসার্চ

রিসার্চ মানে অনুসন্ধান করা। বিভিন্ন ওয়েব ব্রাউজারে যে কোনো বিষয় সার্চ দিয়ে সেখান থেকে নতুন কিছু জানাটাকেই অনলাইনের ভাষায় রিসার্চ বলা হয়।

যেমন ঃ

১. ভারতের সেরা ১০ টি e-commerce website কি কি ?

২. bitcoin কি কিভাবে কিনবো ?

৩. পেয়ারার উপকার ও অপকার ?

৪. বেশি মুরগির মাংস কেন খাওয়া উচিত নয়?

ইত্যাদি ইত্যাদি.....

 রিসার্চ মানে এই না যে, শুধুই এসাইনমেন্টের জন্য ডাটা কালেক্ট করা। রিসার্চ অর্থ সত্য উদঘাটন করাও বটে! রিসার্চ তখনই করা লাগে, যখন কেউ কোনো সমস্যার সমাধান খোঁজে। কোনো প্রজেক্ট তৈরি করার জন্যেও রিসার্চ করা লাগে। আমরাও আপনার জন্য অনেক রিসার্চ করে তবেই fanfact.in এ কোন প্রতিবেদন উপাস্থাপন করি। 

আর আপনার মধ্যে যদি একবার রিসার্জের ভূত একবার ঢুকে যায় তাহলে আপনাকে এগিয়ে যাওয়া থেকে কেউ আটকাতে পারবেনা। আসলে এটি কোন স্কিল নয় এটি অ্যাটিটিউড। আপনি কারো মুখের কথায় কেন কোনো কিছু বিশ্বাস করে নেবেন? ক্রস চেকিং অবশ্যই করবেন। সব সময় চেষ্টা করবেন যে স্কিল শিখছেন সেটার জন্য একটা সার্টিফিকেশন বা শংসাপত্র আপনার কাছে থাকে। তাহলে ভবিষ্যতে আপনার অনেক উপকারে আসতে পারে। তবে সার্টিফিকেট ছাড়াও কোন সমস্যা নেই।

 শিখতে থাকুন জিততে থাকুন

নৈতিকতা এবং নিরাপত্তা

অনলাইনে কাজ করতে গেলে যেই জিনিসটা নিয়ে সবাই একদম প্রথম সতর্ক করে, তা হলো অনলাইনে আমাদের আচার-আচরণ কেমন হওয়া দরকার৷ অনেকসময় আমরা আমাদের রাগের বহিঃপ্রকাশ সোশ্যাল মিডিয়ায় করে থাকি, কাউকে নিয়ে কটুক্তি করি৷ হয়তো কারো পোস্টে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করে বসি কিন্তু এগুলো করা একদমই উচিত নয়৷ ভার্চুয়াল জগত সব অনেক বেশি খোলামেলা। তাই অনলাইনে কাজ করার সময় আমাদের সবসময় সতর্ক থাকা উচিত।



পরবর্তী কি বিষয়ে জানতে চান ? তারাতারি কমেন্ট করুন। এরকমই মজাদার ফ্যাক্ট জানতে fanfact.in সাইট টি আপনার browser এ bookmark করে রাখুন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন